শিরোনাম
তেজগাঁও কলেজে ফুটপাত দখলমুক্ত অভিযানের তিনদিন পরই ফের দখল, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ সার সংকট কৃষকদের নায্য দাবি নিয়ে এই ঐক্যবদ্ধ হয়ে ডিসি অফিস ঘেরাও করুন ঠাকুরগাঁওয়ে : মির্জা ফখরুল অবশেষে ৩৩ বছর পর গণমাধ্যম কর্মীদের জন্য উম্মুক্ত হলো রংপুর প্রেসক্লাব রংপুর শ্রম দপ্তরে সহকারীর রাজত্ব: আদালতে মামলার অজুহাতে ঘুষ বাণিজ্য এপিপি আরিফের বিরুদ্ধে নারী সাংবাদিককে হেনস্থা ও হুমকির অভিযোগ কুমিল্লা শহর যানজট মুক্ত করতে ফুটপাত উচ্ছেদ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে কুমিল্লা জেলা পুলিশ কামরাঙ্গীচর থানা বিএনপির নবগঠিত কমিটির সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত,আহব্বায়ক মোহাম্মাদ নাঈম কুমিল্লায় বিদেশি অস্ত্র ও মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে ভূল করে আবারও ফ্যাসিস্টদের কবলে পড়া যাবে না : মির্জা ফখরুল আজ দুপুর দুইটায় নিজ আসনে মির্জা ফখরুলের ইলেকশন জার্নি

সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে ১৮ লাখ টাকা বাজেট!

S M Rashed Hassan

ময়মনসিংহের সাংবাদিক খায়রুল আলম রফিকের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে ১৮ লাখ টাকা খরচ করেছেন একটি চক্র । তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়। বেশুমার দুর্নীতি, লুটপাট, বেসামাল কর্মকান্ড চাপা দিতে কয়েক দুর্নীতিবাজ দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ এর প্রধান সম্পাদক নির্যাতিত সাংবাদিক খায়রুল আলম রফিকের বিরুদ্ধে ব্যানার, ফেস্টুন ছাড়াও লাখো পোস্টার ছড়িয়ে দিচ্ছেন সর্বত্র।

চার রঙা পোস্টারে মিথ্যা অপবাদসহ নানারকম অপপ্রচার চালানোর ঘটনায় জেলা জুড়ে সাংবাদিকদের মধ্যে বিরুপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শুধু ত্রিশাল এলাকাতেই ত্রিশ হাজার পোস্টার রাস্তার দেয়ালে, বাসা বাড়ির বেড়ায়, গাছের গুড়িতে লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। প্রতি একশ‘ পোস্টার লাগানো বাবদই ব্যয় হয়েছে দুই হাজার টাকা করে। একইভাবে ময়মনসিংহ জেলা জুড়ে ছড়ানো হয়েছে আরো ৫০ হাজার পোস্টার। বিশাল অংকের এ বাজেট ব্যয় করেছেন কয়েক দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিজেই। তাদের দুর্নীতি, লুটপাটের বিরুদ্ধে প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকায় ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশের কারণেই চরম ক্ষুব্ধ হন তিনি। দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সীমাহীন আক্রোশে হামলে পড়েন পত্রিকার প্রধান সম্পাদকের উপর। তারা ত্রিশালের কিছু ছাত্রলীগ কর্মী ও কয়েকজন প্রতিপক্ষকে দাঁড় করিয়ে সাংবাদিক খায়রুল আলম রফিকের বিরুদ্ধে মানববন্ধনের আয়োজন করেন।

এমনকি ওই সম্পাদকের বাসভবন ঘেরাও করে নানা অরাজকতা সৃষ্টিরও পাঁয়তারা চালান। তবে ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের তাৎক্ষণিক ভূমিকায় বড় রকম কোনো অঘটন থেকে রেহাই মিলেছে। গভীর রাতে যারা পোষ্টার লাগিয়েছে তাদের কিছু ছবি গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে এসেছে। গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা জানান, কারা পোস্টার লাগিয়েছে, তাদের পেছনে কারা আছে, টাকা যোগান কে দিয়েছে সব তদন্ত করা হচ্ছে । এ বিষয়ে সাংবাদিক নেতারা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে বিস্তারিত জানিয়েছেন।

Leave a Reply