বিশেষ রিপোর্ট।। নিষিদ্ধ ঘোষিত দল আওয়ামী লীগের নেতা ও হাসিনার ধর্ম বিষয়ক উপকমিটির সদস্য এরতেজা হাসানের পত্রিকা দৈনিক ভোরের পাতার অফিস বাঁচানোর দায়িত্ব নিয়েছে ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি এইচ এম রাশেদ! অফিসের কনফারেন্স রুমে ছাত্রদলের অনেককেই সাথে নিয়ে প্রায়শই আড্ডা জমায় রাশেদ। বিনিময়ে এরতেজার তরফ থেকে নিয়মিত “মাসোহারা” পায় রাশেদ ও তার সহযোগীরা। অন্যদিকে গতকাল যখন ভূমিদস্যু বসুন্ধরার কালের কণ্ঠের অফিসে আওয়ামী দোসর হায়দার আলীকে অপসারণ করতে যায় ছাত্র-জনতা, তখন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতা রবিন খান পাঁচ লক্ষ টাকা চাঁদার বিনিময়ে “মব” কন্ট্রোলের দায়িত্ব নেয়! পুরো প্রক্রিয়াটি তদারকি করে বিএনপির সাংবাদিক নেতা এবং বসুন্ধরার পেইড দালাল কাদের গনি চৌধুরী। এনসিপি তাদের বিবেককে বসুন্ধরা এবং রূপায়ণের লিয়াকতের কাছে বিক্রি করে ইতিমধ্যেই সমালোচিত হয়েছে। জামায়াতের আমির বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বাসিন্দা এবং বসুন্ধরার মিডিয়া কমপ্লেক্সে গিয়ে সবার আগে তাদের প্রকাশ্যে সমর্থন দিয়েছিলেন। অন্যদিকে বিএনপিও যেভাবে একই পথে হেটে চলেছে, তাতে হতাশ হওয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই! ঘুরেফিরে সেই একই কথা দিয়ে শেষ করতে চাই: সব শালাই বাটপার!