
মির্জা ফখরুল বলেন, “বাংলাদেশের যত অর্জন, তার সবই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্বে এসেছে। এখন নতুন স্বপ্নের পথে দেশ এগোচ্ছে তারেক রহমানের হাত ধরে।”
তিনি বলেন, একটি গোষ্ঠী পরিকল্পিতভাবে গণতন্ত্রকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে। আগামী জাতীয় নির্বাচন দেশের ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, “এই নির্বাচনই নির্ধারণ করবে দেশ সামনে এগোবে, নাকি আবার পেছনে ফিরে যাবে।”
তিনি অভিযোগ করেন, বর্তমানে দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে অবমূল্যায়নের চেষ্টা চলছে এবং গণতন্ত্রে উত্তরণ যেন সহজ না হয়, সে জন্য বহুমাত্রিক ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য নজরুল ইসলাম খান ক্ষমতাসীন দল ও জামায়াতে ইসলামীর অতীত রাজনৈতিক ভূমিকার কঠোর সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, “ছাত্র হত্যাকাণ্ড, মা-বোনদের ওপর নির্যাতন ও বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের সময় আপনারা কোথায় ছিলেন—এ প্রশ্ন জনগণের।”
তিনি বলেন, “গত ১৭ বছর ধরে সরকারের দমন-পীড়ন সত্ত্বেও বিএনপি আন্দোলনের মাঠ ছাড়েনি। নানা লোভ দেখিয়েও জনগণকে বিভ্রান্ত করা যাবে না।” শেষে তিনি বিজয় দিবসের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান।


