শিরোনাম
নিজের মতাদর্শের সরকার থাকলেও চোখে চোখ রেখে কথা বলতে ও লিখতে পারলেই সাংবাদিকদের দুর্ভোগ ও হতাশার মুক্তি মিলবে : এম আব্দুল্লাহ যারা ব্যক্তি স্বার্থে ষড়যন্ত্রকারীদের সাথে আঁতাত করে তারা দলের শত্রু – শুভেচ্ছা সমাবেশে মনিরুল হক চৌধুরী সিরাজদিখানে পরকীয়ার জেরে কি আত্মহত্যা করলো শিউলি রংপুর সাংবাদিক ইউনিয়ন আরপিইজে’র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে আজ  কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের বিএনপি প্রার্থী ড. ওসমান ফারুকের সাথে করিমগঞ্জ থানা কৃষকদল নেতা জিয়ার সৌজন্য সাক্ষাৎ ঠাকুরগাঁওয়ের স্বপ্ন জগত পার্ক নিয়ে সাংবাদিকের পেজে অপপ্রচারের প্রতিবাদ কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত রংপুর কমিউনিটি হাসপাতালে রোগীর মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা রংপুর হার্টের রিং পড়ানোর পর রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে তুলকালাম তিস্তা ব্যারেজ থেকে দেখা মিলছে কাঞ্চনজঙ্ঘা

কেমিক্যাল আর কাপড়ের রং দিয়েই তৈরি করে ফেলে টমেটো সস্

Nasir Uddin Pollob

নিজস্ব প্রতিনিধি :
ঢাকার দোহারের নয়াবাড়ি ইউনিয়নের আন্তা এলাকায় ক্ষতিকারক কেমিক্যাল, কাপড়ের রঙ ও আঠা দিয়ে তৈরি হচ্ছে ভেজিটেবল সস্। বৃহস্পতিবার দুপুরে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার কুসুমহাটি ইউনিয়নের সুরহাব মন্ডলের বাড়ি ভাড়া নিয়ে একই ইউনিয়নের বাস্তা এলাকার হদু মাদবরের ছেকে মুক্তার হোসেন নামে এক ব্যক্তি গড়ে তুলেছেন এই সস্ তৈরির অবৈধ কারখানা। যা বাজারজাত করা হচ্ছে দোহার-নবাবগঞ্জসহ আশেপাশের এলাকায়। বাজারজাতের ফলে বিভিন্ন হোটেল ও রেস্টুরেন্টে খাবারের সাথে এই সস্ খেয়ে মৃত্যু ঝুকিতে পরছেন শিশুসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ।
কারখানা মালিক মোক্তার হোসেনকে পাওয়া না গেলেও কারখানায় থাকা তোফাজ্জল শরিফ নামে এক শ্রমিক জানান তিনি মুক্তার হোসেনের কথামত এই কেমিক্যাল দিয়ে ক্ষতিকারক এই সস্ তৈরি করেন।

বাস্তা বাজারে মোক্তারের রয়েছে একটি ফ্রীজ রিপেয়ারের দোকান। তারও আগে বেশ কয়েক বছর পূর্বে  কার্তিক পুর বাজারে তার দোকান থাকাকালীন ভেজাল পণ্য বিক্রির দায়ে তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এলাকাবাসী তাকে ক্রাইম মোকতার হিসেবেই বেশি চিনে।

এমনকি বোতলের গায়ে লাগানো  স্টিকারে বিএসটিআইয়ের লগো ও নারায়নগঞ্জের ঠিকানা ব্যবহার করে বাজারজাত করা হয় এই সস। এবিষয়ে জানতে মোক্তার হোসেন এর মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ঢাকা আছেন বলে ফোন বন্ধ করে দেন। খুব দ্রুত অবৈধ এই কারখানা বন্ধ করে এর মালিক মোক্তার হোসেনকে আইনের অওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।

Leave a Reply