শিরোনাম
সংবাদ প্রকাশের পর স্থগিত হলো তেজগাঁও কলেজ সাইকোলজি ক্লাবের কমিটি থ্যালাসেমিয়া রোগীদের পাশে তেজগাঁও কলেজ রোভার স্কাউট, সোমবার ব্লাড ডোনেশন ক্যাম্পেইন সচিবালয়কে সিঙ্গেল-ইউজ প্লাস্টিক মুক্ত করতে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত ঠাকুরগাঁওয়ের সেই ধর্ষক আওয়ামী চেয়ারম্যান অখিল চন্দ্রকে পুনর্বহালের জন্য পাঁচ লাখের খেলা তেজগাঁও কলেজে ফটোগ্রাফি ক্লাবের নতুন ভেস্ট উদ্বোধন তিস্তা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে উদ্যোগ, সন্ত্রাসী হামলায় সংবাদদাতা পরিবারসহ মুমূর্ষ অবস্থায় হাসপাতালে তেজগাঁও কলেজে চার বিভাগে সাউন্ড সিস্টেম উদ্বোধন তেকসাস’র নবীন সদস্যদের ভার্চুয়াল পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৪৭ নং ওয়ার্ডে প্রতি মাসে কোটি টাকার ময়লা বাণিজ্য’র অভিযোগ কুমিল্লায় বাসা থেকে মা ও মেয়ের মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় আটক ১

কেমিক্যাল আর কাপড়ের রং দিয়েই তৈরি করে ফেলে টমেটো সস্

Nasir Uddin Pollob

নিজস্ব প্রতিনিধি :
ঢাকার দোহারের নয়াবাড়ি ইউনিয়নের আন্তা এলাকায় ক্ষতিকারক কেমিক্যাল, কাপড়ের রঙ ও আঠা দিয়ে তৈরি হচ্ছে ভেজিটেবল সস্। বৃহস্পতিবার দুপুরে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার কুসুমহাটি ইউনিয়নের সুরহাব মন্ডলের বাড়ি ভাড়া নিয়ে একই ইউনিয়নের বাস্তা এলাকার হদু মাদবরের ছেকে মুক্তার হোসেন নামে এক ব্যক্তি গড়ে তুলেছেন এই সস্ তৈরির অবৈধ কারখানা। যা বাজারজাত করা হচ্ছে দোহার-নবাবগঞ্জসহ আশেপাশের এলাকায়। বাজারজাতের ফলে বিভিন্ন হোটেল ও রেস্টুরেন্টে খাবারের সাথে এই সস্ খেয়ে মৃত্যু ঝুকিতে পরছেন শিশুসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ।
কারখানা মালিক মোক্তার হোসেনকে পাওয়া না গেলেও কারখানায় থাকা তোফাজ্জল শরিফ নামে এক শ্রমিক জানান তিনি মুক্তার হোসেনের কথামত এই কেমিক্যাল দিয়ে ক্ষতিকারক এই সস্ তৈরি করেন।

বাস্তা বাজারে মোক্তারের রয়েছে একটি ফ্রীজ রিপেয়ারের দোকান। তারও আগে বেশ কয়েক বছর পূর্বে  কার্তিক পুর বাজারে তার দোকান থাকাকালীন ভেজাল পণ্য বিক্রির দায়ে তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এলাকাবাসী তাকে ক্রাইম মোকতার হিসেবেই বেশি চিনে।

এমনকি বোতলের গায়ে লাগানো  স্টিকারে বিএসটিআইয়ের লগো ও নারায়নগঞ্জের ঠিকানা ব্যবহার করে বাজারজাত করা হয় এই সস। এবিষয়ে জানতে মোক্তার হোসেন এর মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ঢাকা আছেন বলে ফোন বন্ধ করে দেন। খুব দ্রুত অবৈধ এই কারখানা বন্ধ করে এর মালিক মোক্তার হোসেনকে আইনের অওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।

Leave a Reply