শিরোনাম
প্রতীকী ফাঁসি মঞ্চস্থ করে দিনাজপুর-২ আসনে বিএনপি’র মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে সড়কে মানববন্ধন ফটিকছড়িতে  বিএনপির মনোনয়ন পরিবর্তনের দাবিতে মানববন্ধন  প্রয়াত পিতাকে নিয়ে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে মির্জা ফখরুলের আবেগঘন স্ট্যাটাস রাণীশংকৈলে কৃষি অফিসের কাজে ব্যাবহৃত ১৯ টি মেশিন ও সোলার পাম্প দিনমজুরের বাড়িতে ফটিকছড়ি আসনের এমপি পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিনের সমর্থনে প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত বরিশাল-২ এ আগুন ঝরালেন নিক্সন! গণতন্ত্রের মঞ্চে জনতার ঢেউ, ফ্যাসিস্টদের টান টান টেনশন ঠাকুরগাঁওয়ে নির্বাচনী রংগ – ঢাকার মাস্তান দাবী করা প্রার্থীকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রল নিজের মতাদর্শের সরকার থাকলেও চোখে চোখ রেখে কথা বলতে ও লিখতে পারলেই সাংবাদিকদের দুর্ভোগ ও হতাশার মুক্তি মিলবে : এম আব্দুল্লাহ যারা ব্যক্তি স্বার্থে ষড়যন্ত্রকারীদের সাথে আঁতাত করে তারা দলের শত্রু – শুভেচ্ছা সমাবেশে মনিরুল হক চৌধুরী সিরাজদিখানে পরকীয়ার জেরে কি আত্মহত্যা করলো শিউলি

ফটিকছড়িতে সড়ক নির্মাণে ব্যবহার করা হচ্ছে বালির বদলে মাটি

Juyel Khandokar

সাজ্জাদুল হাসনাত ইমন, ফটিকছড়ি প্রতিনিধি :- ফটিকছড়ি পৌরসভার রওশন সিকদার বাড়ি এলাকায় সড়ক নির্মাণকাজে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, নিয়মনীতি উপেক্ষা করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইটের খোয়া, মাটি ও ধুলাবালি দিয়ে সড়কটির সংস্কারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ‘আন্ডা মার্কেট টু ভেল্লার দোকান সংযোগ সড়ক থেকে ধুরুং খালের পাড় পর্যন্ত’ প্রায় ৭০০ মিটার দীর্ঘ এই সড়ক নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৭৮ লাখ টাকা। কাজটি বাস্তবায়ন করছে মেসার্স আলিফ ট্রেডিং নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি।

স্থানীয় বাসিন্দা ও টেলিকম ব্যবসায়ী ইব্লু অভিযোগ করে বলেন, এই সড়কে মানসম্মত বালু ব্যবহার করার কথা থাকলেও দেখা যাচ্ছে মাটি দিয়ে ভরাট করা হচ্ছে। ভাঙা ও পুরোনো ইটের খোয়া ব্যবহার করা হচ্ছে। আমরা কয়েকবার কাজ বন্ধ করার অনুরোধ করেছি। কিছু সামগ্রী সরালেও পরে আবার নিম্নমানের উপকরণ দিয়েই কাজ চালানো হয়।

অভিযোগের বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স আলিফ ট্রেডিং–এর ব্যবস্থাপক আনোয়ার হোসেন দাবি করেন, কিছু খোয়া মানসম্মত না হওয়ায় আমরা সেগুলো সরিয়ে নিয়েছি। তবে বালির জায়গায় মাটি ব্যবহারের অভিযোগ সঠিক নয়।

ফটিকছড়ি পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী বিকাশ চন্দ্র দাস স্বীকার করে বলেন, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কিছু নিম্নমানের খোয়া ব্যবহার করেছে। বিষয়টি নজরে আসার পর তা অপসারণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌর প্রশাসক মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, সরকারি অর্থ ব্যয়ে পরিচালিত যে কোনো উন্নয়নকাজে অনিয়ম করা হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযোগটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Leave a Reply