শিরোনাম
যথাযোগ্য মর্যাদায় কুমিল্লা মুক্ত দিবস পালিত এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণ প্রকাশ: সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ দেশে সাড়ে ১৪ লাখ টন চাল মজুদ আছে: খাদ্য উপদেষ্টা জাতীয় নির্বাচন স্থগিত চেয়ে করা রিট খারিজ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২২ কর্মকর্তাকে বদলি বেগম খালেদা জিয়াকে লন্ডন নিতে কাল আসছে না এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স ভাষণ রেকর্ডের বিষয়বস্তু এবং সময় সিইসি নির্ধারণ করবেন: ইসি সচিব নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার কোনো ধরনের আশঙ্কা করছি না: গোলাম পরওয়ার ভাঙ্গুড়ায় ধর্ষণ মামলায় স্কুল ছাত্রীর কথিত প্রেমিক গ্রেফতার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে খুনিদের গ্রেফতারে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের আলটিমেটাম 

৫ সাংবাদিককে ভ্রাম্যমাণ আদালতের করা জেল জরিমানার তদন্তের দাবি জানিরছেন বিএমইউজে

Chif Editor

নিজস্ব প্রতিবেদক: লাঞ্চ করার টাকা চেয়েছেন সাংবাদিকরা এমন অভিযোগ এনে গাজীপুরের কালীগঞ্জে ৫ সাংবাদিককে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মাধ্যমে ৩ মাসের জেল এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ১৫ দিনের জেল দেন কালীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে হাফছা নাদিয়া। বিষয়টির অধিকতর তদন্তের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে) কেন্দ্রীয় কমিটি।

এক বার্তায় সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি সোহেল আহমেদ সাধারণ সম্পাদক শিবলী সাদিক খান জানান একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে ৫ জন সাংবাদিক খাবারের টাকার জন্য যাবেন এটা রহস্যজনক। আবার যিনি বাদী তিনিই বিচারক বিষয়টি সংগঠনটির কাছে ঘোলাটে মনে হওয়ায় তারা গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে ঘটনার অধিকতর তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

অন্যদিকে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ৫ সাংবাদিকে “কথিত”,”ভূয়া” শব্দ ব্যবহারেরও নিন্দা জানিয়েছে সংগঠনটি। এর আগে বাংলাদেশ সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ সংস্থা (বিএসএনপিস) অনুরূপ বিবৃতি দিয়েছেন। উভয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন যেহেতু তাদের কাছে পত্রিকা কর্তৃপক্ষের দেয়া পরিচয়পত্র রয়েছে সেক্ষেত্রে তাদের নামের সাথে এসব শব্দ ব্যবহার নিন্দনীয়। যেখানে তারা এই শাস্তির বিরুদ্ধে আপিলের সুযোগ পাচ্ছে।

তাছাড়া বাংলাদেশে এখনো সাংবাদিকতায় এমন কোনো মাপকাঠি হয়নি যার ভিত্তিতে পেশায় নিয়োজিত কাউকে ভূয়া বা কথিত সাংবাদিক বলা যায়। সংগঠন দুটির নেতৃবৃন্দ মনে করেন এদেশে ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকেও মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মতো ঘটনা অতীতে ঘটেছে।

মোবাইল কোর্ট আইন-২০০৯ এর ১৪ ধারার সমালোচনা করেন সংগঠন দুটি। যেখানে বলা আছে অত্র আইনের ১৪ ধারা অনুসারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ভুলে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকারী এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় জড়িত কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা করতে পারেন না।

Leave a Reply