শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে সার নিয়ে হাহাকার,উপ পরিচালক বলছেন সারের সংকট নেই, মাঠে কৃষকদের হাতে নাজেহাল উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মহিলা ডিগ্রী কলেজ ভাঙ্গুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সেক্রেটারিয়েট জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন’র দোয়া মাহফিল পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ অনুমোদন সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী ঠিক করছে এনসিপি : সারজিস আলম ‘শুক্রবার সকালে দেশে পৌঁছানোর চেষ্টা করবেন ডা. জোবাইদা রহমান’ বেগম খালেদা জিয়া সারাবিশ্বে সম্মানিত : শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি আইজিপিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণে আইনি নোটিশ ঢাকার অদূরেই দুই ভূমিকম্পের উৎস শনাক্ত, ঝুঁকিতে যেসব এলাকা এবারও খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গী সেই ফাতেমা

৫ সাংবাদিককে ভ্রাম্যমাণ আদালতের করা জেল জরিমানার তদন্তের দাবি জানিরছেন বিএমইউজে

Chif Editor

নিজস্ব প্রতিবেদক: লাঞ্চ করার টাকা চেয়েছেন সাংবাদিকরা এমন অভিযোগ এনে গাজীপুরের কালীগঞ্জে ৫ সাংবাদিককে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মাধ্যমে ৩ মাসের জেল এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ১৫ দিনের জেল দেন কালীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে হাফছা নাদিয়া। বিষয়টির অধিকতর তদন্তের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে) কেন্দ্রীয় কমিটি।

এক বার্তায় সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি সোহেল আহমেদ সাধারণ সম্পাদক শিবলী সাদিক খান জানান একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে ৫ জন সাংবাদিক খাবারের টাকার জন্য যাবেন এটা রহস্যজনক। আবার যিনি বাদী তিনিই বিচারক বিষয়টি সংগঠনটির কাছে ঘোলাটে মনে হওয়ায় তারা গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে ঘটনার অধিকতর তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

অন্যদিকে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ৫ সাংবাদিকে “কথিত”,”ভূয়া” শব্দ ব্যবহারেরও নিন্দা জানিয়েছে সংগঠনটি। এর আগে বাংলাদেশ সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ সংস্থা (বিএসএনপিস) অনুরূপ বিবৃতি দিয়েছেন। উভয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন যেহেতু তাদের কাছে পত্রিকা কর্তৃপক্ষের দেয়া পরিচয়পত্র রয়েছে সেক্ষেত্রে তাদের নামের সাথে এসব শব্দ ব্যবহার নিন্দনীয়। যেখানে তারা এই শাস্তির বিরুদ্ধে আপিলের সুযোগ পাচ্ছে।

তাছাড়া বাংলাদেশে এখনো সাংবাদিকতায় এমন কোনো মাপকাঠি হয়নি যার ভিত্তিতে পেশায় নিয়োজিত কাউকে ভূয়া বা কথিত সাংবাদিক বলা যায়। সংগঠন দুটির নেতৃবৃন্দ মনে করেন এদেশে ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকেও মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মতো ঘটনা অতীতে ঘটেছে।

মোবাইল কোর্ট আইন-২০০৯ এর ১৪ ধারার সমালোচনা করেন সংগঠন দুটি। যেখানে বলা আছে অত্র আইনের ১৪ ধারা অনুসারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ভুলে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকারী এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় জড়িত কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা করতে পারেন না।

Leave a Reply