শিরোনাম
যৌতুকের দাবিতে নির্মম নির্যাতন, বিজিবি সদস্যের বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ ‘প্রবর্তন’ আলোচনা সভায় তেজগাঁও কলেজ সাংবাদিক সমিতি সংবাদ প্রকাশের পর স্থগিত হলো তেজগাঁও কলেজ সাইকোলজি ক্লাবের কমিটি থ্যালাসেমিয়া রোগীদের পাশে তেজগাঁও কলেজ রোভার স্কাউট, সোমবার ব্লাড ডোনেশন ক্যাম্পেইন সচিবালয়কে সিঙ্গেল-ইউজ প্লাস্টিক মুক্ত করতে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত ঠাকুরগাঁওয়ের সেই ধর্ষক আওয়ামী চেয়ারম্যান অখিল চন্দ্রকে পুনর্বহালের জন্য পাঁচ লাখের খেলা তেজগাঁও কলেজে ফটোগ্রাফি ক্লাবের নতুন ভেস্ট উদ্বোধন তিস্তা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে উদ্যোগ, সন্ত্রাসী হামলায় সংবাদদাতা পরিবারসহ মুমূর্ষ অবস্থায় হাসপাতালে তেজগাঁও কলেজে চার বিভাগে সাউন্ড সিস্টেম উদ্বোধন তেকসাস’র নবীন সদস্যদের ভার্চুয়াল পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

৫ সাংবাদিককে ভ্রাম্যমাণ আদালতের করা জেল জরিমানার তদন্তের দাবি জানিরছেন বিএমইউজে

Juyel Khandokar

নিজস্ব প্রতিবেদক: লাঞ্চ করার টাকা চেয়েছেন সাংবাদিকরা এমন অভিযোগ এনে গাজীপুরের কালীগঞ্জে ৫ সাংবাদিককে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মাধ্যমে ৩ মাসের জেল এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ১৫ দিনের জেল দেন কালীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে হাফছা নাদিয়া। বিষয়টির অধিকতর তদন্তের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে) কেন্দ্রীয় কমিটি।

এক বার্তায় সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি সোহেল আহমেদ সাধারণ সম্পাদক শিবলী সাদিক খান জানান একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে ৫ জন সাংবাদিক খাবারের টাকার জন্য যাবেন এটা রহস্যজনক। আবার যিনি বাদী তিনিই বিচারক বিষয়টি সংগঠনটির কাছে ঘোলাটে মনে হওয়ায় তারা গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে ঘটনার অধিকতর তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

অন্যদিকে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ৫ সাংবাদিকে “কথিত”,”ভূয়া” শব্দ ব্যবহারেরও নিন্দা জানিয়েছে সংগঠনটি। এর আগে বাংলাদেশ সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ সংস্থা (বিএসএনপিস) অনুরূপ বিবৃতি দিয়েছেন। উভয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন যেহেতু তাদের কাছে পত্রিকা কর্তৃপক্ষের দেয়া পরিচয়পত্র রয়েছে সেক্ষেত্রে তাদের নামের সাথে এসব শব্দ ব্যবহার নিন্দনীয়। যেখানে তারা এই শাস্তির বিরুদ্ধে আপিলের সুযোগ পাচ্ছে।

তাছাড়া বাংলাদেশে এখনো সাংবাদিকতায় এমন কোনো মাপকাঠি হয়নি যার ভিত্তিতে পেশায় নিয়োজিত কাউকে ভূয়া বা কথিত সাংবাদিক বলা যায়। সংগঠন দুটির নেতৃবৃন্দ মনে করেন এদেশে ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকেও মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মতো ঘটনা অতীতে ঘটেছে।

মোবাইল কোর্ট আইন-২০০৯ এর ১৪ ধারার সমালোচনা করেন সংগঠন দুটি। যেখানে বলা আছে অত্র আইনের ১৪ ধারা অনুসারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ভুলে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকারী এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় জড়িত কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা করতে পারেন না।

Leave a Reply