শিরোনাম
রংপুরে ২১ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধ ও সমাবেশে না মানলে লংমার্চ টু যমুনা রাণীশংকৈলে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত সৎমাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ছেলে শাহিন মুন্সি গ্রেপ্তার কুমিল্লায় সাগর-রুনি হত্যার বিচারসহ বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ-মানববন্ধন মাদ্রাসায় পড়তে গিয়ে পরিচালক ভণ্ড কবিরাজ আনোয়ার কর্তৃক শিশু ধর্ষণের অভিযোগ  খাগড়াছড়ি মাটিরাঙ্গায় বাইকের পেছনে ট্রাকের ধাক্কা: সুয়াবিলের যুবক নিহত ফটিকছড়িতে সড়ক নির্মাণে ব্যবহার করা হচ্ছে বালির বদলে মাটি কমলনগরে অনৈতিক কর্মকান্ড ও মাদক সেবনে বাঁধা দেওয়ায় আপন চাচার বসত ঘরে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট! মিছিলে অংশ নেওয়ার ঘটনায় কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার জেএসডির ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ‘হৃদয়ে পতাকা ২ মার্চ’-এর ফুলেল শুভেচ্ছা!

ফটিকছড়িতে সড়ক নির্মাণে ব্যবহার করা হচ্ছে বালির বদলে মাটি

Juyel Khandokar

সাজ্জাদুল হাসনাত ইমন, ফটিকছড়ি প্রতিনিধি :- ফটিকছড়ি পৌরসভার রওশন সিকদার বাড়ি এলাকায় সড়ক নির্মাণকাজে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, নিয়মনীতি উপেক্ষা করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইটের খোয়া, মাটি ও ধুলাবালি দিয়ে সড়কটির সংস্কারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ‘আন্ডা মার্কেট টু ভেল্লার দোকান সংযোগ সড়ক থেকে ধুরুং খালের পাড় পর্যন্ত’ প্রায় ৭০০ মিটার দীর্ঘ এই সড়ক নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৭৮ লাখ টাকা। কাজটি বাস্তবায়ন করছে মেসার্স আলিফ ট্রেডিং নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি।

স্থানীয় বাসিন্দা ও টেলিকম ব্যবসায়ী ইব্লু অভিযোগ করে বলেন, এই সড়কে মানসম্মত বালু ব্যবহার করার কথা থাকলেও দেখা যাচ্ছে মাটি দিয়ে ভরাট করা হচ্ছে। ভাঙা ও পুরোনো ইটের খোয়া ব্যবহার করা হচ্ছে। আমরা কয়েকবার কাজ বন্ধ করার অনুরোধ করেছি। কিছু সামগ্রী সরালেও পরে আবার নিম্নমানের উপকরণ দিয়েই কাজ চালানো হয়।

অভিযোগের বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স আলিফ ট্রেডিং–এর ব্যবস্থাপক আনোয়ার হোসেন দাবি করেন, কিছু খোয়া মানসম্মত না হওয়ায় আমরা সেগুলো সরিয়ে নিয়েছি। তবে বালির জায়গায় মাটি ব্যবহারের অভিযোগ সঠিক নয়।

ফটিকছড়ি পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী বিকাশ চন্দ্র দাস স্বীকার করে বলেন, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কিছু নিম্নমানের খোয়া ব্যবহার করেছে। বিষয়টি নজরে আসার পর তা অপসারণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌর প্রশাসক মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, সরকারি অর্থ ব্যয়ে পরিচালিত যে কোনো উন্নয়নকাজে অনিয়ম করা হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযোগটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Leave a Reply